Getting My অপূর্ণ প্রেমের গল্প To Work

হঠাৎ দেখা নিয়ে উক্তি

তাই ডাক্তারকে বলে আমার দুটো কিডনী তোমায় দিয়ে ‘তোমার ওই একটা কিডনী আমি নিয়ে নেই।

যাই হোক খেলা শুরু হয়ে গেল। মাঠে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছিল। প্রথম ৩০ মিনিটের ভিতর কোন পক্ষই গোল দিতে পারছিল না। তুমুল লড়াই চলছিল বল নিয়ে। সবাই বিবাহিত দলের জন্য দোয়া করতে লাগলো। কিন্তু আমার কানে বারবার একটা কথাই প্রতিধ্বনিত হতে লাগলো ,”দোয়া করো”,” দোয়া করো”।

(দিশা রক্তিমের কথা শুনে আরো জোড়ে কান্না শুরু করে দিলো)

এই বলে রক্তিম সেখান থেকে সাথে সাথে বাইরে চলে আসে। আর এসেই পেটের কাছে শার্টটা সরিয়ে দেখে যে সেখান থেকে সমানে অনেক রক্ত গরিয়ে পরছে। তাই সাথে সাথে সে সেই জায়গাটা হাত দিয়ে চেপে ধরে আর মনে মনে শুধু হাসে বলে হায়রে মানুষ ‘আমার ভালোবাসাটাকে বুঝলো না। তারপর হঠাৎ মুখ দিয়ে রক্ত বের হতে শুরু করে।

এদিকে রক্তিম চলে গেলে। আর দিশার বাবা-মা দিশার কাছে যায়। গিয়ে বলে….

“স্কুল লাইফের প্রথম দিন থেকেই স্কুলের শেষ দিনের কাউন্টডাউন শুরু হয়।”

স্কুল জীবনে শুধুমাত্র শিক্ষার মাধ্যমেই একজন মানুষ তার চিন্তা ও ধারণাকে অনন্য করে তুলতে পারে।

এই ফরিয়াদ তোমার কাছে করি ওগো প্রভু

কি সব ‘পাগলের মতো কথা বলছো তুমি আম্মু!” ওর মতো গুন্ডা ‘বখার্টে ছেলেকে তুমি ভালো ছেলে বলছো। ওর কি কোনো লাজ ‘লজ্জা আছে নাকি। এদের কাজ শুধু মারপিট করা। বিনা নটির্সে যে কারো বাসায় প্রবেশ করা। দেখছো না একটু আগেই আমাদের বাসায় এসে পুরো পার্টিটাই নষ্ট করে দিলো। তাই তো প্রতিলিপি প্রেমের গল্প আমি ওকে এখান থেকে ঘাড় ধরে ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতে চাইলাম। তখন তো সে এখান থেকে চলে গেলো। কি ব্যাহায়া’নীর্লয্য’ছেলে একটা ওর মা-বাবা হয়তো ওকে ভালোভাবে শিক্ষা দিতে পারে।

বড় খালা আমার দিকে তাকিয়ে নানীকে জিজ্ঞেস করলেন ,”ও কে’? নানি উত্তর দিলেন,”ও সাফিয়ার মেয়ে চৈতি”।

পরেরদিন আব্বা আমাকে আমার ভাই এবং আম্মাকে নানাবাড়ি মাগুরার বাসে তুলে দিলেন। বিকাল চারটায় নানা বাড়ি পৌঁছে দেখলাম নানি খুবই অসুস্থ। তার স্যালাইন চলছে। মাগুরা থেকে ডাক্তার এসে দিনে ২ বার করে দেখে যান। আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব যে যেখানে ছিল সবাই এসে এসে নানীকে দেখে যাচ্ছে। নানীর সুস্থতার জন্য নানা খতমে ইউনুস পড়াচ্ছেন, সবাই যে যার মতো করে আল্লাহর কাছে নানির সুস্থতার জন্য দোয়া করছে। বাড়ি ভর্তি আত্মীয়স্বজন গমগম করছে, সবারই একটাই চাওয়া আল্লাহর কাছে আল্লাহ যেন আমার নানিকে সুস্থ করে দেন ।

“হ্যাঁ আর তারপর তোমার মা আমায় যেদিন ধরে ফেললো সেদিন ঘাড় ধরে বাড়ি থেকে বের করে দিল । এতটুকুও কৃতজ্ঞতা বোধ জন্মায়নি সেদিন ওনার। তোমার বাবাও সবার সামনে যা না তাই বলে অপমান করেছিল । এমনকি তোমার ছোট বোন ও আমার চরিত্র নিয়ে আঙ্গুল তুলেছিল সেদিন । এগুলো কি আমার প্রাপ্য ছিল গৌরব?”

পুরান পাগল ভাত পায় না নতুন পাগলের আমদানি মেইন বই পড়ার সময় নাই আবার আসে টেস্ট পেপার।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *